৫টি নসিহত শুনুন আপনার জীবন পাল্টে যাবে
গোটা আসমান জমির মালিক আল্লাহ, সন্তান দেওয়ার মালিকও আল্লাহ, যাকে চান তিনি কন্যা সন্তান দেন এবং যাকে চান তিনি পুত্র সন্তান দেন, আবার যাকে চান থাকে নিসন্তান করে দেন,
নবী করিম সাঃ হযরত মুয়াজ রাঃ কে লক্ষ করে বললেন,
মুয়াজ কখনো আল্লার সাথে কাউকে অংশীদার করবে না, যদিও আল্লার সাথে শিরক না করার কারণে তোমাকে মেরে ফেলা হক অথবা আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হক তারপরও শিরক করতে রাজি হয় না,
আল্লাহ তায়ালা কোরআনে কারিমে বলেছেন বান্দা যতই গুনাহ করে না কেন আল্লাহ তায়ালা যার ক্ষেত্রে চান তাঁর সব গুনাহ মাফ করে দিতে পারেন, তবে যদি দুনিয়া থেকে শিরকের গুনাহ থেকে পবিত্র হয়ে না যায় তাহলে এই গুনাহ কে আল্লাহ মাফ করবেন না,
মৌলায়ে কারিমে সাত করেন নিশ্চয় আল্লাহ শিরকের গুনাহ মাফ করবেন না, তবে এটা ছাড়া আর যত রকমের গুনাহ আছে সমস্ত গুনাহ যার ক্ষেত্রে চান মাফ করে দেবেন, শিরকের গুনাহ মাফ চেয়ে তাঁর পড় দুনিয়া থেকে যেতে হবে,
হযরত লোকমান আঃ তাঁর সন্তান কে নসিয়ত কর ছিলেন, নসিয়ত করতে গিয়ে বলছিলেন ও পুত্র আল্লার সাথে কাউকে শরীক করবে না, নিশ্চয়ই শিরক সবচেয়ে বড় অপরাধ, সবচেয়ে বড় জুলুম, এবং সবচেয়ে বড় গুনাহ,শিরক দুই রকমের, গোপন শিরক, প্রকাশ্য শিরক,
প্রকাশ্য শিকক
আল্লাহ কে রব এবং ক্ষুধা মানার পাশাপাশি অন্য কাউকে ক্ষুধা মানা, আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার পাশাপাশি অন্য কারুর জন্য ইবাদত করা,
নবী করিম সাঃ শরীয়তের মধ্যে সংবিধানের মধ্যে আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে সিজদাহ্ করার অনুমতি দেওয়া হয়নি, নবী করিম সাঃ নিজে বলেছেন যদি আল্লাহ
ছাড়া আর কাউকে সিজদাহ্ করার অনুমতি থাকত তাহলে আমি সন্তানদের কে বলতাম তোমাদের মা-বাবাকে সিজদাহ্ কর,
গোপন শিরক
যেই কাজ শুধু মাত্র আল্লার সন্তুুষ্টির জন্য করণীয়, এমন কাজের মধ্যে ঈবাদতের মধ্যে অন্য কারুর সন্তুুষ্টি কে আল্লার সাথে ঢুকিয়ে ফেলা, মাঝে মাঝে সয়তান অন্য কাউকে ঢুকিয়ে দেয়,
সাহাবী আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত কেয়ামতের দিন সর্ব প্রথম আল্লহ তায়ালার দরবারে উপস্থিত করা হবে তিন ধরনের ব্যক্তি কে, একজন বড় আলিম কে বড় ক্ষারীকে আনা হবে,
আল্লাহ তায়ালা থাকে তাঁর ইলীম নেওয়ামত ইত্যাদি সম্পর্কে মনে করাবেন, সে শিকার করবে হে আল্লাহ আমাকে আলিম বানিয়েছেন, সবকিছুর পড় আল্লাহ বলবেন এই নেয়ামতের কি সুক্রিয়া আদায় করেছ বল,
সে বলবে আল্লাহ এমন কোনো দিন নাই যেখানে তোমার দিন আমি পউচাই নাই, সবজায়গায় আমি তোমার ইলীম কে বিতরণ করেছি, একটা সময়ে এসে বলবে তোমাকে খুশি করার জন্য,
আল্লাহ তায়ালা সাথে সাথে থামাবেন এবং বলবেন অসম্ভব তুমি মিথ্যা কথা বলেছ, তুমিত এই গুলো এইজন্য বলেছিলে তোমাকে বড় আলিম বলা হবে, বড় কারীম বল হবে, মানুষ তেমাকে অনেক বড় বিদ্যান বলবে,
যেজন্য করেছিলে সেটাত বলা হয়ে গেছে, এর পড় তাঁর বেপারে আদেশ করা হবে, মুখ টা মাটির নিচে দিয়ে পা ধরে টেনে হিচরে জাহান্নামে ফেলা হবে,
আমাদের কে দুনিয়ায় এবং আখিরাতের কল্যাণের জন্য অবশ্যই এই শিরক থেকে বেচে থাকতে হবে।